ওয়েবডেস্ক, রেজিনগর, ৬ জুন : ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেল একই পরিবারের দুই স্কুল পড়ুয়া। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেল ৫ টা নাগাদ মুর্শিদাবাদ জেলার রেজিনগর থানার জয়নগর গ্রামের মাঠে। মৃত জাকির সেখ(৮) দ্বিতীয় শ্রেণির ও ঝর্না খাতুন(১০) চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়া। সম্পর্কে তারা আপন ভাইবোন। সূত্রের খবর, গত রবিবার প্রচণ্ড ঝড় বৃষ্টিতে এগারো হাজার বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়েছিল গ্রামের পাটের জমিতে। দুই দিন হয়ে গেলও তা সারানো হয়নি বিদ্যুৎ দপ্তরের পক্ষ থেকে। মঙ্গলবার জাকির সেখ তার দিদি ঝর্না খাতুনের সঙ্গে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে যায় জয়নগর গ্রামের মাঠে। জমিতে বড়ো পাটে ভর্তি থাকায় বিদ্যুতের তার লক্ষ্য করতে পারেনি তারা। তারে পা পড়লে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যায় দুই ভাইবোন। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ছেলেমেয়ে বাড়ি না ফেরায় বাবা সাবির সেখ গ্রামের মাঠে তাদের খোঁজ করতে যায়। সেখানে তাদের মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। সাবির সেখ একজন দিনমজুর। এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গ্রামে। বাবা সাবির সেখ বলেন, ‘বিদ্যুৎ দপ্তরের উদাসীনতায় ফলে আমার ছেলেমেয়ে মারা গেছে। এর আমি বিচার চাই।'
06 June 2017
ঘাস কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেল দুই স্কুল পড়ুয়া রেজিনগরে
ওয়েবডেস্ক, রেজিনগর, ৬ জুন : ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেল একই পরিবারের দুই স্কুল পড়ুয়া। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেল ৫ টা নাগাদ মুর্শিদাবাদ জেলার রেজিনগর থানার জয়নগর গ্রামের মাঠে। মৃত জাকির সেখ(৮) দ্বিতীয় শ্রেণির ও ঝর্না খাতুন(১০) চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়া। সম্পর্কে তারা আপন ভাইবোন। সূত্রের খবর, গত রবিবার প্রচণ্ড ঝড় বৃষ্টিতে এগারো হাজার বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়েছিল গ্রামের পাটের জমিতে। দুই দিন হয়ে গেলও তা সারানো হয়নি বিদ্যুৎ দপ্তরের পক্ষ থেকে। মঙ্গলবার জাকির সেখ তার দিদি ঝর্না খাতুনের সঙ্গে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে যায় জয়নগর গ্রামের মাঠে। জমিতে বড়ো পাটে ভর্তি থাকায় বিদ্যুতের তার লক্ষ্য করতে পারেনি তারা। তারে পা পড়লে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যায় দুই ভাইবোন। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ছেলেমেয়ে বাড়ি না ফেরায় বাবা সাবির সেখ গ্রামের মাঠে তাদের খোঁজ করতে যায়। সেখানে তাদের মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। সাবির সেখ একজন দিনমজুর। এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গ্রামে। বাবা সাবির সেখ বলেন, ‘বিদ্যুৎ দপ্তরের উদাসীনতায় ফলে আমার ছেলেমেয়ে মারা গেছে। এর আমি বিচার চাই।'
Subscribe to:
Post Comments (Atom)


No comments:
Post a Comment