শান্তনু দাস(পুরুলিয়া), ২২ জুলাই : ঘড়ির কাঁটায় তখন ০৯.৫০মিনিট। আদ্রা ৩ নং প্লাটফর্ম থেকে তখন গোমো ঘড়গপুর প্যাসেঞ্জার ট্রেন ছেড়ে দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ঠিক সেই সময় এক মাঝ বয়সী মহিলা ট্রেন ধরার জন্য উঠতে যাবার সময় পা পিছলে ঘষতে থাকে। কয়েক মুহুর্তের মধ্যে ওই মহিলা ঢুকে যেতে পারতো ট্রেনের নিচে। অকালেই হারাতো প্রান। এমন দৃশ্য দেখতে পায় আদ্রা রেল স্টেশনের কর্তব্যরত আর.পি.এফ এক কনস্টেবেল। কোনও কিছু না চিন্তা করে নিজের প্রাণকে বাজি রেখে ওই মহিলাকে টেনে বের করেন ওই অবস্থা থেকে। সঙ্গে ছুটে আসে আর.পি.এফ পুরুষ-মহিলা জওয়ানেরা। কিছুক্ষণের মধ্যে ট্রেন থেমে যায়। প্রাণে বেঁচে যায় ওই মহিলা। আবার তাকে আর.পি.এফ-রা ট্রেনে চড়িয়ে দেয়। সমস্ত ঘটনাটি রেলস্টেশনে লাগানো সিসি ক্যামেরাই ধরা পরেছে। জানা যায় ওই কর্তব্যপরায়ণ আর.পি.এফ. কনস্টেবেলের নাম ইন্দ্রজিৎ কুমার(1045589)। এমন দৃশ্য দেখে স্টেশনে থাকা যাত্রী থেকে শুরু করে ট্রেনে থাকা যাত্রীরা ওই জওয়ারকে স্যালুট করেছেন। সেই সময় সবার মুখে একটাই কথা শোনা যায় "জয় জওয়ান জয় ভারত"।
22 July 2016
রেল পুলিশের তৎপরতায় প্রাণে বাঁচল এক মহিলা যাত্রী
শান্তনু দাস(পুরুলিয়া), ২২ জুলাই : ঘড়ির কাঁটায় তখন ০৯.৫০মিনিট। আদ্রা ৩ নং প্লাটফর্ম থেকে তখন গোমো ঘড়গপুর প্যাসেঞ্জার ট্রেন ছেড়ে দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ঠিক সেই সময় এক মাঝ বয়সী মহিলা ট্রেন ধরার জন্য উঠতে যাবার সময় পা পিছলে ঘষতে থাকে। কয়েক মুহুর্তের মধ্যে ওই মহিলা ঢুকে যেতে পারতো ট্রেনের নিচে। অকালেই হারাতো প্রান। এমন দৃশ্য দেখতে পায় আদ্রা রেল স্টেশনের কর্তব্যরত আর.পি.এফ এক কনস্টেবেল। কোনও কিছু না চিন্তা করে নিজের প্রাণকে বাজি রেখে ওই মহিলাকে টেনে বের করেন ওই অবস্থা থেকে। সঙ্গে ছুটে আসে আর.পি.এফ পুরুষ-মহিলা জওয়ানেরা। কিছুক্ষণের মধ্যে ট্রেন থেমে যায়। প্রাণে বেঁচে যায় ওই মহিলা। আবার তাকে আর.পি.এফ-রা ট্রেনে চড়িয়ে দেয়। সমস্ত ঘটনাটি রেলস্টেশনে লাগানো সিসি ক্যামেরাই ধরা পরেছে। জানা যায় ওই কর্তব্যপরায়ণ আর.পি.এফ. কনস্টেবেলের নাম ইন্দ্রজিৎ কুমার(1045589)। এমন দৃশ্য দেখে স্টেশনে থাকা যাত্রী থেকে শুরু করে ট্রেনে থাকা যাত্রীরা ওই জওয়ারকে স্যালুট করেছেন। সেই সময় সবার মুখে একটাই কথা শোনা যায় "জয় জওয়ান জয় ভারত"।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)


No comments:
Post a Comment