বসন্ত পড়তেই ঝাঁক বেধে আসে উত্তরের
পাহাড়ি অঞ্চল থেকে। খুঁটে-খুঁটে খায় পড়ে থাকা রবি শস্যের দানা। এভাবেই প্রতি বছর
আসে হুটরা পাখিরা অর্থাৎ বগারি পাখিরা নওদার কালান্তরের মাঠে।
এরা দেখতে অনেকটা বাবুই অথবা চড়ুই পাখির মতো। আর ওদের আসার অপেক্ষায় বসে থাকে পাখি শিকারীরা। অন্ধকারে মাঠে থেকে জাল পেতে ধরে ওদের। পরদিন ২২০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা ডজন দরে বিক্রি করে বাজারে। ভোজন রসিক বাঙালির লালসা মেটাতে এভাবে শ’য়ে শ’য়ে হুটরা পাখিদের প্রাণ দিতে হচ্ছে। ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশের। কদাচিৎ পুলিশ প্রশাসনের নজরে পড়লে আবার একটু নীল আকাশে ডানা মেলে উড়ার স্বাদ পায়। কিন্তু তাই বলে কি চোরের স্বভাব পাল্টাবে ? আর বাঙালির আহারের লাগাম দেবে কে ? খাবারে সন্ধানে এসে এরা নিজেরাই খাবার হয়ে যায়। চৈত্রের শেষে দানা শস্য ফুরিয়ে গেলে ওর কেউ কেউ ফিরে যায়। অনেকে হারিয়ে যায় পৃথিবী থেকে।
এরা দেখতে অনেকটা বাবুই অথবা চড়ুই পাখির মতো। আর ওদের আসার অপেক্ষায় বসে থাকে পাখি শিকারীরা। অন্ধকারে মাঠে থেকে জাল পেতে ধরে ওদের। পরদিন ২২০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা ডজন দরে বিক্রি করে বাজারে। ভোজন রসিক বাঙালির লালসা মেটাতে এভাবে শ’য়ে শ’য়ে হুটরা পাখিদের প্রাণ দিতে হচ্ছে। ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশের। কদাচিৎ পুলিশ প্রশাসনের নজরে পড়লে আবার একটু নীল আকাশে ডানা মেলে উড়ার স্বাদ পায়। কিন্তু তাই বলে কি চোরের স্বভাব পাল্টাবে ? আর বাঙালির আহারের লাগাম দেবে কে ? খাবারে সন্ধানে এসে এরা নিজেরাই খাবার হয়ে যায়। চৈত্রের শেষে দানা শস্য ফুরিয়ে গেলে ওর কেউ কেউ ফিরে যায়। অনেকে হারিয়ে যায় পৃথিবী থেকে।


No comments:
Post a Comment