পয়লা বৈশাখ থেকে শুরু হল আদমের
মেলা। বেলডাঙ্গার মানিকনগরে ভান্ডারদহ বিলের পাড়ে প্রতি বছরই বসে এই মেলা। চলে এক সপ্তাহ
ধরে। আসেপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আসে মেলা দেখতে।
জনশ্রুতি আছে, কোন এক সময় এই মাঠে খর-ঘাস পুড়চ্ছিল। তার ভেতর থেকে বাঁচাও বাঁচাও শব্দ ভেসে আসছিল। ওই পথ দিয়ে দুধ নিয়ে বাথান থেকে ফিরছিল বেলডাঙ্গার ঘোষ পরিবারে এক সদস্য। তিনি তার দুধ ঢেলে একটি কাঠকে আগুনের হাত থেকে রক্ষা করেছিল। এই কাঠটির নাম আদম। ঘোষবাবু বাড়ি ফিরে রাতে স্বপ্ন দেখেন এবং দুধের সমপরিমাণ টাকায় তার দুধের পাত্র ভরে উঠে। সেই থেকে আদমের পুজোর প্রচলন হয় এই এলাকায়। নানা প্রান্ত থেকে ভক্তরা আসে আদমের পুজো দিতে। এই উপলক্ষে মেলাও বসে।
জনশ্রুতি আছে, কোন এক সময় এই মাঠে খর-ঘাস পুড়চ্ছিল। তার ভেতর থেকে বাঁচাও বাঁচাও শব্দ ভেসে আসছিল। ওই পথ দিয়ে দুধ নিয়ে বাথান থেকে ফিরছিল বেলডাঙ্গার ঘোষ পরিবারে এক সদস্য। তিনি তার দুধ ঢেলে একটি কাঠকে আগুনের হাত থেকে রক্ষা করেছিল। এই কাঠটির নাম আদম। ঘোষবাবু বাড়ি ফিরে রাতে স্বপ্ন দেখেন এবং দুধের সমপরিমাণ টাকায় তার দুধের পাত্র ভরে উঠে। সেই থেকে আদমের পুজোর প্রচলন হয় এই এলাকায়। নানা প্রান্ত থেকে ভক্তরা আসে আদমের পুজো দিতে। এই উপলক্ষে মেলাও বসে।


No comments:
Post a Comment